স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে খেলাধূলা বন্ধ করে পুরো দেশে মানষিক অস্থিরতা হয়ে গিয়েছিল। পরে তারা ৫ আগষ্ট দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। একটা শ^াসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে কোনো খেলাধূলা হয়নি। এমকি মানুষ নির্বিগ্নে চলাচল করতে পারেনি। যে দেশে এটি ভালো ক্রীড়া প্রতিযোগিত হবে তা সম্ভব ছিলনা। আজ আমরা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই যাত্রা পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছি। রোববার ৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার কিছু আগে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাহারমর্দান সমাজ কল্যাণ সমিতি উদ্যোগে আয়োজিত এম সাইফুর রহমান স্মৃতি আমন্ত্রণমূলক ফুটবল টুর্ণামেন্টের সমাপনি দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব জি.কে গউছ, এম সাইফুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম নাসের রহমান সহ অন্যন্যরা।
রুহেল আহমদ ও মাহনুনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহমান রিপন, এম সাইফুর রহমানের নাতি এম বাছির রহমান, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য এম এ মুকিত, ফখরুল ইসলাম, মুজিবুর রহমান মজনু, নাসির উদ্দিন মিটু, হাজি মুজিবুর রহমান, সদর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদের সহ-সভাপতি বদরুল আলম, মৌলভীবাজার জজ আদালতের পিপি এডভোকেট আব্দুল মতিন, মৌলভীবাজার পৌর বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মমসাদ আহমদ, কেন্দ্রীয় জাসাসের সদস্য সৈয়দ আশরাফুল মজিদ খোকন, বাহারমর্দন সমাজ কল্যাণ সমিতির সায়েমুর রহমান, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মোশারফ হোসেন, আরিফুল আনোয়ার ও বাহারমর্দন সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাইমিনুর রহমান দিপু, টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহবায়ক মঞ্জু হক, বাহার মর্দান সমাজ কল্যাণ সমিতি, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান, টিটু আলম, আরিফুল আনোয়ার, মোশাররফ রহমান, পিপলু আব্দুল হাই, জনি আহমদ, মাখনুনুর রহমান প্রমুখ।
ফাইনাল খেলায় সিলেটের বালগঞ্জ ফুটবল একাডেমী, হবিগঞ্জ জেলা খেলোয়ার কল্যাণ সমিতিকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলায় বিভিন্ন জেলা থেকে ১৬ টি দল অংশগ্রহণ করে। পরে প্রধান অতিথি চ্যাম্পিয়ন দলকে ২ লক্ষ ও রানার্সআপ দলকে ১ লক্ষ টাকা প্রাইজ মানি তুলে দেন।