স্টাফ রিপোর্টার: মৌলভীবাজার পৌর এলাকার পশ্চিম ধরকাপনে মবশ্বির-রাবেয়া ট্রাস্টের উদ্যেগে ৫দিন ব্যাপী ফ্রি চক্ষু শিবির শুরু হয়েছে। চক্ষু শিবিরে বিনামূল্যে দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা শেষে চোখের ছানিপড়া ১৭০ জন ও নেত্রনালী (ডিনিআর) ৫০ জন রোগীর অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। এ ছাড়া দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষার পর চশমা ও ঔষধ সরবরাহ করা হয়।
বুধবার ৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় এডুকেশন এন্ড কেয়ার প্রজেক্ট এর সহযোগীতায় ও মৌলভীবাজার বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থায় চতুর্থ ফ্রি চক্ষু শিবিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহজালাল।
মবশ্বির-রাবেয়া ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান সৈয়দ জুবায়ের আহমদের সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র মোঃ ফজলুর রহমান, বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মশাহিদ আহমদ, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি এডভোকেট রাধাপদ দেব সজল ও আবদুল হামিদ মাহবুব, মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সভাপতি ডাঃ ছাদিক আহমদ, ট্রাষ্টের পরিচালক সৈয়দ হুমায়েদ আলী শাহীন।
ট্রাষ্টের নির্বাহী পরিচালক এস এম উমেদ আলীর পরিচলনায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার নজরুল একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুহিবুর রহমান, মৌলভীবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মুহিব, জেলা সংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমদ, এটিএন বাংলার ষ্টাফ রিপোর্টার, মানবজমিন পত্রিকার ষ্টাফ রিপোর্টার মুু. ইমাদ উদ দীন, ডিভিসি টিভির প্রতিনিধি পান্না দত্ত, বিশিষ্ট সমাজ সেবী সৈয়দ আছাদ আলী প্রমুখ।
বক্তারা বলেন সমাজে অসহায় ও আর্তপীড়িত মানুষের কল্যাণে কাজ করার মধ্যে রয়েছে পরম তৃপ্তি। সৃষ্ঠিকর্তাকে ভালবাসতে হলে তার সৃৃষ্ট জীবকে ভালবাসতে হবে। আশরাফুল মখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হচ্ছে মানুষ। তাই মানুষের সেবার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তোষ অর্জন করা সম্ভব। এলাকার অসহায় ও দারিদ্র মানুষ অর্থাভাবে ঠিকমত চিকিৎসা করতে না পারায় নানা রোগে ভুগে থাকেন। চোখ হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ। তাই চোখের যতœ নিতে হবে। সর্বোপরি সমাজের অবহেলিত মানুষের কল্যাণে বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে হবে।
উল্লেখ্য ২০১৪ সালে চক্ষু শিবিরে ৯০ জন এবং ২০১৫ সালে ১১৭ জন, ২০১৬ সালে ১২০ জন ছানীপড়া রোগীকে অপারেশন শেষে চোখে লেন্স সংযোজন করা হয়।
এ বছর ১৭০ জন ছানীপড়া ও নেত্রনালী (ডিসিআর) রোগী ৫০জনকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। ৩৫০ জন রোগীকে চশমা প্রদান সহ সর্বমোট ১৩৫০ জনকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে বলে আয়োজকরা জানান। চক্ষু শিবিরের কার্যক্রম আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
বুধবার ৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় এডুকেশন এন্ড কেয়ার প্রজেক্ট এর সহযোগীতায় ও মৌলভীবাজার বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থায় চতুর্থ ফ্রি চক্ষু শিবিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহজালাল।
মবশ্বির-রাবেয়া ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান সৈয়দ জুবায়ের আহমদের সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র মোঃ ফজলুর রহমান, বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মশাহিদ আহমদ, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি এডভোকেট রাধাপদ দেব সজল ও আবদুল হামিদ মাহবুব, মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সভাপতি ডাঃ ছাদিক আহমদ, ট্রাষ্টের পরিচালক সৈয়দ হুমায়েদ আলী শাহীন।
ট্রাষ্টের নির্বাহী পরিচালক এস এম উমেদ আলীর পরিচলনায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার নজরুল একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুহিবুর রহমান, মৌলভীবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মুহিব, জেলা সংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমদ, এটিএন বাংলার ষ্টাফ রিপোর্টার, মানবজমিন পত্রিকার ষ্টাফ রিপোর্টার মুু. ইমাদ উদ দীন, ডিভিসি টিভির প্রতিনিধি পান্না দত্ত, বিশিষ্ট সমাজ সেবী সৈয়দ আছাদ আলী প্রমুখ।
বক্তারা বলেন সমাজে অসহায় ও আর্তপীড়িত মানুষের কল্যাণে কাজ করার মধ্যে রয়েছে পরম তৃপ্তি। সৃষ্ঠিকর্তাকে ভালবাসতে হলে তার সৃৃষ্ট জীবকে ভালবাসতে হবে। আশরাফুল মখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হচ্ছে মানুষ। তাই মানুষের সেবার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তোষ অর্জন করা সম্ভব। এলাকার অসহায় ও দারিদ্র মানুষ অর্থাভাবে ঠিকমত চিকিৎসা করতে না পারায় নানা রোগে ভুগে থাকেন। চোখ হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ। তাই চোখের যতœ নিতে হবে। সর্বোপরি সমাজের অবহেলিত মানুষের কল্যাণে বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে হবে।
উল্লেখ্য ২০১৪ সালে চক্ষু শিবিরে ৯০ জন এবং ২০১৫ সালে ১১৭ জন, ২০১৬ সালে ১২০ জন ছানীপড়া রোগীকে অপারেশন শেষে চোখে লেন্স সংযোজন করা হয়।
এ বছর ১৭০ জন ছানীপড়া ও নেত্রনালী (ডিসিআর) রোগী ৫০জনকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। ৩৫০ জন রোগীকে চশমা প্রদান সহ সর্বমোট ১৩৫০ জনকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে বলে আয়োজকরা জানান। চক্ষু শিবিরের কার্যক্রম আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।