স্টাফ রিপোর্টারঃ
সিলেটের লিডিং ইউনিভার্সিটির ইলকেট্রক্যিাল এন্ড ইলকেট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
(ইইই) বিভাগের তিন শিক্ষার্থী সাব্বির আহমদ ও তার দুই সহপাঠি আশিক হোসেন
এবং মো: জামাল মিয়া যানবাহনের নিরাপত্তামূলক ইন্টারলক ব্যবস্থা সম্বলিত
একটি যন্ত্র ‘ভেহিক্যাল সিকিউরিটি সিস্টেম: এ কম্বিনেশন অব ডিটেকটিং
ইন্টারলকিং এন্ড ট্র্যাকিং’ উদ্ভাবন করেছেন। এই উদ্ভাবনী যন্ত্র দ্বারা
যানবাহন সনাক্তকরণ, অনুসরণ ও অনুকরণ সম্ভব। সহজ ভাষায়, চুরি থেকে যানবাহনকে
রক্ষায় এই যন্ত্র অভাবনীয় কাজ করবে বলে শিক্ষার্থীরা জানান।
উদ্ভাবক সাব্বির আহমদ জানান, এই যন্ত্রের মাধ্যমে গাড়ির মালিকসহ আরো কয়েকজন চালকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট একসাথে যানবাহনে সেট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরে রেকর্ড করে রাখা সম্ভব, যাতে অন্য কোন চালক বা চোর গাড়িটিকে সচল করতে না পারে। কোন অজানা ব্যক্তি যদি গাড়ির গায়ে স্পর্শ করে তাহলে যন্ত্রের মাধ্যমে সাথে সাথে মালিকের ব্যক্তিগত মোবাইলে মেসেজ চলে আসবে এবং মেসেজের মাধ্যমে মালিক তার গাড়িটিকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ (ইন্টারলক) করতে পারবেন। গাড়ির কাছে যদি কোন অজানা ব্যাক্তি আসে তাহলে এলার্ম সিস্টেমটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে। এবং মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে মালিককে জানিয়ে দিবে।
এছাড়াও গাড়ির মালিক যে কোন সময় গাড়িটিকে মেসেজের মাধ্যমে চালু ও বন্ধ করতে পারবেন। গাড়িটির অবস্থান কখন কোন জায়গায় আছে তা মোবাইলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এমনকি চোর যন্ত্রটির কানেকশন যদি ছিঁড়েও ফেলে সেক্ষেত্রে গাড়িটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: কামরুজ্জামান চৌধুরী ইলকেট্রক্যিাল এন্ড ইলকেট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের তিন শিক্ষার্থীদের এমন গুরত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করায় অভিনন্দন জানান।
শিক্ষার্থীরা এই উদ্ভাবনী যন্ত্র ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস ল্যাবে উপস্থাপনের সময় উপাচার্য ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. খন্দকার মো: মুমিনুল হক, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো: নজরুল ইসলাম, ইংরেজি বিভাগের সহকারী
অধ্যাপক ও আই.কিউ.এ.সি. এর পরিচালক মো: রেজাউল করিম প্রমুখ।
উদ্ভাবক সাব্বির আহমদ জানান, এই যন্ত্রের মাধ্যমে গাড়ির মালিকসহ আরো কয়েকজন চালকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট একসাথে যানবাহনে সেট করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরে রেকর্ড করে রাখা সম্ভব, যাতে অন্য কোন চালক বা চোর গাড়িটিকে সচল করতে না পারে। কোন অজানা ব্যক্তি যদি গাড়ির গায়ে স্পর্শ করে তাহলে যন্ত্রের মাধ্যমে সাথে সাথে মালিকের ব্যক্তিগত মোবাইলে মেসেজ চলে আসবে এবং মেসেজের মাধ্যমে মালিক তার গাড়িটিকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ (ইন্টারলক) করতে পারবেন। গাড়ির কাছে যদি কোন অজানা ব্যাক্তি আসে তাহলে এলার্ম সিস্টেমটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে। এবং মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে মালিককে জানিয়ে দিবে।
এছাড়াও গাড়ির মালিক যে কোন সময় গাড়িটিকে মেসেজের মাধ্যমে চালু ও বন্ধ করতে পারবেন। গাড়িটির অবস্থান কখন কোন জায়গায় আছে তা মোবাইলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এমনকি চোর যন্ত্রটির কানেকশন যদি ছিঁড়েও ফেলে সেক্ষেত্রে গাড়িটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: কামরুজ্জামান চৌধুরী ইলকেট্রক্যিাল এন্ড ইলকেট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের তিন শিক্ষার্থীদের এমন গুরত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করায় অভিনন্দন জানান।
শিক্ষার্থীরা এই উদ্ভাবনী যন্ত্র ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস ল্যাবে উপস্থাপনের সময় উপাচার্য ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. খন্দকার মো: মুমিনুল হক, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো: নজরুল ইসলাম, ইংরেজি বিভাগের সহকারী
অধ্যাপক ও আই.কিউ.এ.সি. এর পরিচালক মো: রেজাউল করিম প্রমুখ।